আসানোর দেওয়া গোল যেন জাপানের নির্দিষ্ট গন্তব্যে এগিয়ে যাওয়ারই একটা ধাপ। অন্তত মামুনুল সেটাই মনে করেন, ওই দলের লক্ষ্যই ছিল বিশ্বকাপ। ওরা সেই লক্ষ্যে কাজ করে একটা অর্জনের জায়গায় পৌঁছে গেছে। চারবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের হারানো কিন্তু সহজ কথা নয়, অথচ ওরা সেটা করে দেখিয়েছে।
যেখানে সাফে বাংলাদেশ সর্বশেষ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ২০০৩ সালে, সেখানে বিশ্বকাপ তো দূরের বাতিঘর। বিশ্বকাপের সময় তাই তো শুধু ভিনদেশিদের পতাকায় ছেয়ে যায় বাংলাদেশের আকাশ। বাস্তবতা মেনে মামুনুল বলছিলেন, ওদের মতো আমাদের না আছে সুযোগ–সুবিধা, না আছে অবকাঠামো। আর সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার কথা বাদই দিলাম। ওদের ঘরোয়া ফুটবল লিগের অবস্থানটাও আমাদের চেয়ে অনেক উন্নত। এশিয়ান কাপ তো দূরের কথা সাফ চ্যাম্পিয়নশিপটাই এখনো আমাদের কাছে বিশ্বকাপ।
আসানো যেন চোখে আঙুল দিয়েই দেখিয়ে দিলেন সুন্দর পরিকল্পনা ও তাঁর বাস্তবায়নের ফল!
বর্ণমালা নিউজ।