বর্ণমালা নিউজ ডেস্কঃ
এর ফলে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াতকারী কর্মজীবী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে কোরআন খতমের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা সম্ভব হয় না। তাঁদের মধ্যে অতৃপ্তি ও মানসিক চাপ দেখা যায়। কোরআন খতমের পূর্ণ সওয়াব থেকেও তাঁরা বঞ্চিত হন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, এমন পরিস্থিতি নিরসন করতে রমজান মাসের প্রথম ছয় দিনে মসজিদে কোরআনের দেড় পারা করে মোট ৯ পারা ও বাকি ২১ দিনে ১ পারা করে মোট ২১ পারা তিলাওয়াত করতে বলা হয়।
এমনটি করা হলে ২৬ রমজান দিবাগত রাতে- অর্থাৎ পবিত্র শবেকদরে কোরআন খতম করা সম্ভব হবে। দেশের সব মসজিদের খতিব, ইমাম, মসজিদ কমিটি, মুসল্লি এবং সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি এই নিয়মে খতম তারাবি পড়তে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়।
আজ পবিত্র শাবান মাসের ২৬ তারিখ। শাবান মাস ২৯ দিনে হলে আগামী সোমবার রাতে তারাবির নামাজ অনুষ্ঠিত হবে এবং মঙ্গলবার ভোররাতে সাহরি খেতে হবে।